প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
2015 সালে প্রতিষ্ঠিত আল আরাফ নূরানী একাডেমি এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ইসলামি মূল্যবোদ ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে সিরাজগঞ্জ জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
সভাপতির বাণী
একবিংশ শতাব্দীর অবাধ তথ্য প্রযুক্তির চরম উন্নতির যুগে আমরা প্রবেশ করেছি। প্রতিযোগিতার এই যুগে শীর্ষে অবস্থান করতে আমাদের সন্তানদেরকে শিক্ষিত, যোগ্য, দক্ষ ও সৎ চরিত্রবান করে গড়ে তোলা সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু প্রযুক্তির অপব্যবহার, সামাজিক অবক্ষয়, অসৎ সঙ্গ এবং শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব না থাকার কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। তাই ব্যতিক্রম কিছু পদক্ষেপের মাধ্যমে আল আরাফ প্রতিটি সন্তানকে মেধাবী, সৎ চরিত্রবান ও বিশ্বায়নের প্রতিযোগিতায় শীর্ষে থাকার জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলার ব্যবস্থা করেছে। ইতোমধ্যে শিক্ষার্থীরা অভিভাবক ও সুধী মহলে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। তাই আপনার সন্তানকে আল আরাফ নূরানী একাডেমিতে ভর্তি করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে সহায়ক হন। আল্লাহ তা’আলা তাওফিক দাতা ও সাহায্যকারী।
অধ্যক্ষের বাণী
১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত মঙলকান্দি ইসলামিয়া ফাযিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।